Jump to content

Talk:Ruhul Kabir Rizvi

Page contents not supported in other languages.
From Wikipedia, the free encyclopedia

Information

[edit]

আসসাামুআলাইকুম স্যার কেমন আছেন আশা করছি মহান আল্লাহর রহমতে আপনি ভালো আছেন,

বরাবর জনাব,রুহুল কবির রিজভী আহমেদ স্যার, সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ ন্যাশনাল পার্টি,(বিএনপি)

মাননীয় 

সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ ন্যাশনাল পার্টি বিএনপি

সম্মানিত স্যার,

আমি একজন জীবনের চাইতে বেশি ভালোবাসার দল বিএনপির নগণ্য কর্মী, 

স্যার আমাদের চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলার বিএনপির সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খান, সে চট্টগ্রাম বোয়ালখালী উপজেলা তাহার বাড়ি, সে বিগত আমলে মরহুম সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর গ্রুপ করতো, সে একজন অসাধু ব্যবসায়ী,

বিগত আমলে স্বৈরাচার আওয়ামীলীগের এজেন্ট ছিলো সে মোস্তাক আহমেদ খান,

আওয়ামীলীগ এর সাথে হাত মিলিয়ে,বিএনপির অনেক নেতা কর্মীর ক্ষতি করেছে সে। আমাদের বিএনপির জন্য ক্ষতিকারক সে,

আওয়ামীলীগ আমলে অনেক টাকা ইনকাম করেছে, কিন্তূ বিএনপির জন্য এক টাকা খরচ করে নাই সে মোস্তাক আহমেদ খান,
আজকে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি মহান নায়ক শহীদ জিয়া, যার জীবনের বিনিময়ে,আপনাদের লক্ষ কোটি ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীন বাংলাদেশ আমরা উপহার পেয়েছি, 

আজ যদি আপনারা এত কষ্ট না করতেন তাহলে সৈরাচার হাসিনা পালাতো না, আজকে আপনাদের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা শান্তিতে বাঁচার অধিকার পেলাম, তাই আপনাকে মনের একটা কষ্টের কথা বলতে চাই, চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খান, জিনি আওয়ামীলীগের দালাল, সে মোটা অংকের টাকা নিয়ে দলের পদ পদবী বিক্রী করতেছে, এবং বলতেছে সে নাকি দলের কেন্দ্রীয় নেতা দের পকেটে রাখে, সে নাকি টাকা দিয়ে নিজের পদ নিয়েছে, তাই টাকা দিয়ে চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলা বিএনপির কমিটি,বোয়ালখালী উপজেলা কমিটিতে পদ বিক্রী করবে, আমাদের মনে অনেক কষ্ট হয়, যখন এমন খারাপ মানুষ দলের মধ্যে নেতা হয়। আপনারা কত কষ্ট করে দল বাঁচিয়ে রাখছেন, দেশ মাতা খালেদা জিয়া কত কষ্ট করেছে, কত বছর জেল খাটছে কি এগুলো দেখার জন্য,

সে মোস্তাক আহমেদ খান তার বাড়িতে মিটিং করে তার নিজের কর্মীদের নিয়ে, সেখানে মদের বোতল নিয়ে মদ খাওয়া হয়,
দলের সিনিয়র নেতাদের কে নিয়ে হাসিঠাট্টা করে, গালমন্দ করে, 

সত্যি নিজেকে তখন সামলাতে পারি না, কেনো এগুলো হয় আমাদের নিজেদের মধ্যে, স্যার আমি আপনার পায়ে ধরে বলছি মোস্তাক আহমেদ খান কে দল থেকে বহিস্কার করুন,

সে দলের নেতা নই, সে দলের ক্ষতিকারক, চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলা বিএনপির যত নেতা আছে, সবাই যথেষ্ট ভালো মানুষ, শুধু সে সুবিধা ভোগী, তার কাছে আমাদের বিএনপির নেতা কর্মীর চাইতে, স্বৈরাচার আওয়ামীলিগ নেতা কর্মীর মুল্য বেশি,

সে চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব হওয়াতে এখন স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ নেতা কর্মী কে পদ পদবী বিক্রী করবে, আমাদের বাংলাদেশ চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলা বিএনপির ভবিষ্যৎ আপনাদের হাতে, দয়া করে চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলা বিএনপি,বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপি কে রক্ষা করুন, আমি কোনো পদ পদবী চাইনা, শুধু আজীবন বিএনপির একজন সামান্য কর্মী হয়ে থাকতে চাই,

শুধু একটাই অনুরোধ এ মোস্তাক আহমেদ খান মোনাফেক কে দল থেকে বহিস্কার করুন,

প্লিজ স্যার এটাই আমাদের চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলা বিএনপির তৃণমূল কর্মীদের প্রাণের দাবী আমরা আশা করছি আপনাদের ধারা বিএনপি বাংলাদেশের শক্তিশালি দল হিসেবে,দেশের জনগণের প্রিয় দল হয়ে আজীবন থাকবে। 2001:16A4:258:B169:9C6E:E9FF:FE94:258D (talk) 13:30, 2 September 2024 (UTC)[reply]